প্যান্ট ফাটার মত হাসির কিছু জোকস না পড়লে চরম মিস
এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল
একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে।
দোকানদার একটা পাখির খুব
প্রশংসা করল, এটা নাকি সব বুঝে,
নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!
মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে
করলঃ আচ্ছা আমাকে দেখে আমার
সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার?
পাখিটা ঠাস
করে বলে বসলঃ বেশী সুবিধার না,
বাজে মাইয়া!
মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল!
রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভি
করল!
দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক
বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দি
এরপর জিজ্ঞেস করলঃ আর খারাপ
কথা বলবি?
পাখিটা ভালো মানুষের (!) মত
মাথা নাড়ায় চাড়ায় বললোঃ না না,
আর
বলব না...
মেয়েটা খুশি হয়ে আবার
পাখিটাকে জিজ্ঞেস
করেলোঃ আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরেএ
পুরুষ নিয়ে ঢুকি, তুমি কি মনে করবে?
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী..
মেয়েটি বললোঃ যদি দুজনকে নিয়ে ঢু
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী আর
দেবর!
মেয়েটি বললোঃ যদি তিনজনকে নিয়
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী,
দেবর
আরভাই ।
মেয়েটি বললোঃ যদি চারজনকে নিয়
.
পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাক
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ঐ মিয়া বালতি নিয়া আও !!
আগেই কইছিলাম এই মাইয়া সুবিধার
না,
বাজে মাইয়া!..
ইন্টারভিউ দিতে গেছে বল্টু।
যথা সময়
ইন্টারভিউ
কক্ষে বল্টুর ডাক
পরলো...
বসঃ বলুন
তো বাংলাদেশ
স্বাধীন
হইছে কবে?
বল্টুঃ স্যার সেই
১৯৫২ সাল থেকে এর
প্রক্রিয়া শুরু আর
১৯৭১ সালের ১৬
ডিসেম্বর
এর সমাপ্তি ঘটে।
বসঃ ৭১ সালের
কয়েক জন শহীদের
নাম
বলুন?
বল্টুঃ লক্ষ লক্ষ
লোকের মধ্যে ৫/৬
জনার
নাম
বলে বাকি সবাইকে ছোট
করতে চাই
না স্যার।
বসঃ গুড, আচ্ছা বলুন
তো মহাশূন্যে যে প্রানের
সন্ধান
পাওয়া গেছে তার
শেষ
অবস্থা কি?
বল্টুঃ এ
সম্পর্কে এখনো গবেষনা চলছে রেজাল্ট
বের
হলে আপনি আমি সবাই
জানবো স্যার।
বসঃ ঠিক
আছে আপনি যান।
এতক্ষন দরোজায়
কান পেতে আরেক
ইন্টারভিউ
প্রার্থী আবুল
ভিতরের কথপোকথন
শুনছিল, কিন্তু
সে শুধু বল্টুর কথাই
শুনতে পেলো, আর
বসের
প্রশ্ন সে শুনতে পাই
নাই। তাকে যখন
ডেকে নিয়ে বস
প্রশ্ন করলো...
বসঃ আপনার জন্ম
কবে?
আবুলঃ সেই ১৯৫২
সাল থেকে এর
প্রকিয়া শুরু
আর ১৯৭১ সালের ১৬
ডিসেম্বরে এর
সমাপ্তি ঘটে।
বস ভাবলো আবুল
মনে হয় প্রশ্ন
শুনতে ভুল
করেছে তাই
আরেকটা প্রশ্ন
করলো...
বসঃ আচ্ছা আপনার
বাবার নাম কি?
আবুলঃ লক্ষ লক্ষ
লোকের মধ্যে ৫/৬
জনার নাম
বলে বাকি সবাইকে ছোট
করতে চাই
না স্যার।
বসঃ আপনি পাগল
নাকি?
আবুলঃ এ
সম্পর্কে এখনো গবেষনা চলছে,
রেজাল্ট
বের হয় নি!
বল্টু একবার এক কেমিস্টের
কাছে গিয়ে বলল : ভাই একটু
সাহায্য
করবেন????
.
.
.
কেমিস্ট : হ্যাঁ, বলুন।
.
.
.
এবার বল্টু তার ওষুধের বোতল থেকে এক চামচ
ওষুধ
কেমিস্টকে খাইয়ে জিজ্ঞেস
করল ,
"মিষ্টি নাকি?? "
.
.
.
.
কেমিস্ট : নাতো, কেন???
.
.
.
.
বল্টু : আরে এটাই জানার
ছিল।
ডাক্তার বলসিলো যে,
কেমিস্টের
কাছে গিয়ে চেক করাতে যে প্রসাবে সুগার
আছে কি না।
**31** মদন স্কুলে যাওয়ার পথে দুট
ছেলেকে মারামারি
করতে দেখল॥ তাদের
একটা বলে কুত্তার বাচ্ছা
ত অপরটা বলে সুয়োরের বাচ্ছা॥
মদন ভদ্রঘরের
ছেলে কখন এ সব
গালাগালি শেখাত
দূরে থাক
শোনেনী॥তাই সে বাসায়
গিয়ে মাকে প্রশ্ন করে
'মা কুত্তার বাচ্ছা মানে কি?'মা ত
শুনে অবাক
তার ছেলেকে এ
গালাগালী শেখাল কে।
খুব ই
চিন্তার বিষয়।তার
ছেলে গালাগালি শিখে যাবে
এই ভয়ে মা বলে'বাবা কুত্তার
বাচ্ছা মানে বাবা- মা'
এপর ছেলে আবার প্রশ্ন
করে'মা শুয়রের বাচ্ছা মানে কি ?
'মা হতবাক,হতভম্ব
কী বলবে,ছেলে যেন
গালাগালী না
শিখে ফেলে এই
ভয়ে মা বলল'বাবা শুয়রের
বাচ্ছা মানে
অতিথি' ॥ভাল ই,মদন দুটি নতুন
শব্দ শিখে নিল একটি
হল "কুত্তার বাচ্ছা মানে বাবা-
মা"অপরটি হল "শুয়রের
বাচ্ছা মানে অতিথি" বিকাল
গড়িয়ে সন্ধা হল,যথাঋতি
মা-
বাবা মদনকে পড়তে বসিয়ে সিনেমা হলে সিনেমা
দেখতে চলে গেল;যাওয়ার
পূর্বে মদনকে বলে গেল বাসায়
যদি কোন
অতিথি আসে তাহলে যেন
সে বসতে বলে॥
ওকে নো প্রবলেম ॥ কিছু সময় পর
কলিং বেল বেজে উঠল,
দরজা খুলতেই সে দেখল তার বাবার
বিসনেস পার্টানারা
সহ কয়েক জন মন্ত্রিসভার
সদস্য,তখন সে আনান্দে,উচ্চস্ব
রে বলে উঠল"অরে,শুয়োরে র
বাচ্ছারা যে,আসুন বসুন,
কুত্তার
বাচ্ছারা সিনেমা দেখতে গেছে"সবাই
বাকরুদ্ধ,
ম্লান এরি মধ্যে আবার মদন
বলে উঠল"আরে,শুয়োরে র
বাচ্ছারা চুপ কেন ***
একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে।
দোকানদার একটা পাখির খুব
প্রশংসা করল, এটা নাকি সব বুঝে,
নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!
মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে
করলঃ আচ্ছা আমাকে দেখে আমার
সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার?
পাখিটা ঠাস
করে বলে বসলঃ বেশী সুবিধার না,
বাজে মাইয়া!
মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল!
রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভি
করল!
দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক
বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দি
এরপর জিজ্ঞেস করলঃ আর খারাপ
কথা বলবি?
পাখিটা ভালো মানুষের (!) মত
মাথা নাড়ায় চাড়ায় বললোঃ না না,
আর
বলব না...
মেয়েটা খুশি হয়ে আবার
পাখিটাকে জিজ্ঞেস
করেলোঃ আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরেএ
পুরুষ নিয়ে ঢুকি, তুমি কি মনে করবে?
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী..
মেয়েটি বললোঃ যদি দুজনকে নিয়ে ঢু
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী আর
দেবর!
মেয়েটি বললোঃ যদি তিনজনকে নিয়
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী,
দেবর
আরভাই ।
মেয়েটি বললোঃ যদি চারজনকে নিয়
.
পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাক
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ঐ মিয়া বালতি নিয়া আও !!
আগেই কইছিলাম এই মাইয়া সুবিধার
না,
বাজে মাইয়া!..
ইন্টারভিউ দিতে গেছে বল্টু।
যথা সময়
ইন্টারভিউ
কক্ষে বল্টুর ডাক
পরলো...
বসঃ বলুন
তো বাংলাদেশ
স্বাধীন
হইছে কবে?
বল্টুঃ স্যার সেই
১৯৫২ সাল থেকে এর
প্রক্রিয়া শুরু আর
১৯৭১ সালের ১৬
ডিসেম্বর
এর সমাপ্তি ঘটে।
বসঃ ৭১ সালের
কয়েক জন শহীদের
নাম
বলুন?
বল্টুঃ লক্ষ লক্ষ
লোকের মধ্যে ৫/৬
জনার
নাম
বলে বাকি সবাইকে ছোট
করতে চাই
না স্যার।
বসঃ গুড, আচ্ছা বলুন
তো মহাশূন্যে যে প্রানের
সন্ধান
পাওয়া গেছে তার
শেষ
অবস্থা কি?
বল্টুঃ এ
সম্পর্কে এখনো গবেষনা চলছে রেজাল্ট
বের
হলে আপনি আমি সবাই
জানবো স্যার।
বসঃ ঠিক
আছে আপনি যান।
এতক্ষন দরোজায়
কান পেতে আরেক
ইন্টারভিউ
প্রার্থী আবুল
ভিতরের কথপোকথন
শুনছিল, কিন্তু
সে শুধু বল্টুর কথাই
শুনতে পেলো, আর
বসের
প্রশ্ন সে শুনতে পাই
নাই। তাকে যখন
ডেকে নিয়ে বস
প্রশ্ন করলো...
বসঃ আপনার জন্ম
কবে?
আবুলঃ সেই ১৯৫২
সাল থেকে এর
প্রকিয়া শুরু
আর ১৯৭১ সালের ১৬
ডিসেম্বরে এর
সমাপ্তি ঘটে।
বস ভাবলো আবুল
মনে হয় প্রশ্ন
শুনতে ভুল
করেছে তাই
আরেকটা প্রশ্ন
করলো...
বসঃ আচ্ছা আপনার
বাবার নাম কি?
আবুলঃ লক্ষ লক্ষ
লোকের মধ্যে ৫/৬
জনার নাম
বলে বাকি সবাইকে ছোট
করতে চাই
না স্যার।
বসঃ আপনি পাগল
নাকি?
আবুলঃ এ
সম্পর্কে এখনো গবেষনা চলছে,
রেজাল্ট
বের হয় নি!
বল্টু একবার এক কেমিস্টের
কাছে গিয়ে বলল : ভাই একটু
সাহায্য
করবেন????
.
.
.
কেমিস্ট : হ্যাঁ, বলুন।
.
.
.
এবার বল্টু তার ওষুধের বোতল থেকে এক চামচ
ওষুধ
কেমিস্টকে খাইয়ে জিজ্ঞেস
করল ,
"মিষ্টি নাকি?? "
.
.
.
.
কেমিস্ট : নাতো, কেন???
.
.
.
.
বল্টু : আরে এটাই জানার
ছিল।
ডাক্তার বলসিলো যে,
কেমিস্টের
কাছে গিয়ে চেক করাতে যে প্রসাবে সুগার
আছে কি না।
**31** মদন স্কুলে যাওয়ার পথে দুট
ছেলেকে মারামারি
করতে দেখল॥ তাদের
একটা বলে কুত্তার বাচ্ছা
ত অপরটা বলে সুয়োরের বাচ্ছা॥
মদন ভদ্রঘরের
ছেলে কখন এ সব
গালাগালি শেখাত
দূরে থাক
শোনেনী॥তাই সে বাসায়
গিয়ে মাকে প্রশ্ন করে
'মা কুত্তার বাচ্ছা মানে কি?'মা ত
শুনে অবাক
তার ছেলেকে এ
গালাগালী শেখাল কে।
খুব ই
চিন্তার বিষয়।তার
ছেলে গালাগালি শিখে যাবে
এই ভয়ে মা বলে'বাবা কুত্তার
বাচ্ছা মানে বাবা- মা'
এপর ছেলে আবার প্রশ্ন
করে'মা শুয়রের বাচ্ছা মানে কি ?
'মা হতবাক,হতভম্ব
কী বলবে,ছেলে যেন
গালাগালী না
শিখে ফেলে এই
ভয়ে মা বলল'বাবা শুয়রের
বাচ্ছা মানে
অতিথি' ॥ভাল ই,মদন দুটি নতুন
শব্দ শিখে নিল একটি
হল "কুত্তার বাচ্ছা মানে বাবা-
মা"অপরটি হল "শুয়রের
বাচ্ছা মানে অতিথি" বিকাল
গড়িয়ে সন্ধা হল,যথাঋতি
মা-
বাবা মদনকে পড়তে বসিয়ে সিনেমা হলে সিনেমা
দেখতে চলে গেল;যাওয়ার
পূর্বে মদনকে বলে গেল বাসায়
যদি কোন
অতিথি আসে তাহলে যেন
সে বসতে বলে॥
ওকে নো প্রবলেম ॥ কিছু সময় পর
কলিং বেল বেজে উঠল,
দরজা খুলতেই সে দেখল তার বাবার
বিসনেস পার্টানারা
সহ কয়েক জন মন্ত্রিসভার
সদস্য,তখন সে আনান্দে,উচ্চস্ব
রে বলে উঠল"অরে,শুয়োরে র
বাচ্ছারা যে,আসুন বসুন,
কুত্তার
বাচ্ছারা সিনেমা দেখতে গেছে"সবাই
বাকরুদ্ধ,
ম্লান এরি মধ্যে আবার মদন
বলে উঠল"আরে,শুয়োরে র
বাচ্ছারা চুপ কেন ***